অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১৯

জনসংখ্যা: ১৬কোটি ৩৭লক্ষ বা ১৬৩.৭ মিলিয়ন।
শিশু মৃত্যুহার, প্রতি হাজারে: ২৪জন।
স্থুল মৃত্যুহার, প্রতি হাজারে: ৫.১জন।
প্রত্যাশিত গড় আয়ুষ্কাল: ৭২.০ বছর, পুরুষ- ৭০.৬ বছর ও মহিলা- ৭৩.৫ বছর।
সাক্ষরতার হার, ৭বছর ঊর্ধ্ব: ৭২.৩%, পুরুষ- ৭৪.৩% ও মহিলা- ৭০.২%।
দারিদ্র্যের হার: ২১.৮%।
চরম দারিদ্র্যের হার: ১১.৩%।

GDP, চলতি মূল্যে: ২৫,৩৬,১৭৭ কোটি টাকা ও স্থির মূল্যে: ১১,০৫,৫১৪ কোটি টাকা।
স্থির মূল্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার: ৮.১৩%।
চলতি মূল্যে মাথাপিছু জিডিপি: ১,৫৩,১৯৭ টাকা বা ১,৮২৭ মার্কিন ডলার।
চলতি মূল্যে মাথাপিছু জাতীয় আয়: ১,৬০,০৬০ টাকা বা ১,৯০৯ মার্কিন ডলার।
বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ: ৩২,১২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
মোট শ্রমশক্তি, ১৫বছর ঊর্ধ্ব: ৬.৩৫ কোটি, পুরুষ- ৪.৩৫ কোটি ও মহিলা- ২.০ কোটি।
দেশজ সঞ্চয়: ২৩.৯৩%।
জাতীয় সঞ্চয়: ২৮.৪১%।
মোট ব্যাংক: ৫৯টি, রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক: ৬টি, বিশেষায়িত ব্যাংক: ৩টি, বেসরকারি ব্যাংক: ৪১টি, বৈদেশিক ব্যাংক: ৯টি।
ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান: ৩৪টি।
রিজার্ভ মুদ্রা: ২,২৬,৭৪৩ কোটি টাকা।
মূল্যস্ফীতি: ৫.৪৪%।

দেশে আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র- ২৭টি।
মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা- ১৫.৭৫ কোটি।
বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে শীর্ষ দেশ- যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে- চীন।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে- সৌদি আরব থেকে।
বঙ্গোপসাগর নিয়ে ভারত ও মিয়ানমারের সাথে আইনি লড়াইয়ে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ লাভ করে- ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি.মি এলাকা।
বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশন (BGMC) নিয়ন্ত্রণাধীন মিল-কারখানার সংখ্যা- ২৬টি।
দেশে বর্তমানে মোট EPZ রয়েছে- ৮টি।
দেশের চাহিদার প্রায় ৯৮% ঔষধ দেশে উৎপাদিত হয়।
দেশে ঔষধ কারখানা- ৫৪টি, রপ্তানি করা হয়- ১৪৬টি দেশে।
দেশে সেক্টরভিত্তিক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, শিল্প- ৬টি; বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি- ৬টি; পরিবহন ও যোগাযোগ- ৭টি; বাণিজ্য- ৩টি; কৃষি- ২টি; নির্মাণ- ৬টি ও সার্ভিস- ১৯টি।

চারলেনের মহাসড়ক রয়েছে- ৪১৭ কি.মি।
সমুদ্র বন্দর- ৩টি; চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা।
স্থল বন্দরের সংখ্যা- ২৩টি।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অধীনে ৩টি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, ৭টি অভ্যন্তরীণ বিমান বন্দর ও ২টি স্টলপোর্ট রয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডে ৭টি অভ্যন্তরীণ ও ১৫টি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে সার্ভিস পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ বিমানের আন্তর্জাতিক গন্তব্যসমূহ- সার্কভূক্ত দেশে ২টি, দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ৪টি, মধ্যপ্রাচ্যে ৮টি ও ইউরোপে ১টি।
দেশে ডাকঘরের সংখ্যা- ৯,৮৮৬টি।
কর্মক্ষম জনসংখ্যা- ৫৮.৭%।
দেশে মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা- ১,৩৪,১৪৭টি, ধরন- ২৫টি।
সর্বপ্রথম বিনামূল্যে ব্রেইল পদ্ধতির পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ করা হয়- ২০১৭ সালে।
কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট প্রতিষ্ঠান- ৮,৮৫২টি; সরকারি- ১১৯টি ও বেসরকারি- ৮,৭৩৩টি।
সারাদেশে এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা রয়েছে- ৭,৬৪২টি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বাংলাদেশকে পোলিওমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করে- ২০১৪ সালে।
প্রথমবারের মতো গ্রাম/ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক সেবা কার্যক্রম চালু হয়- ১৯৯৮ সালে।
দেশে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ- ৩৬টি, ডেন্টাল কলেজ- ৯টি।
বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ- ৬৯টি, ডেন্টাল কলেজ- ২৬টি।
দেশের সর্ববৃহৎ এনজিও- ব্রাক।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ২টি বীমা- জীবন বীমা ও সাধারণ বীমা; বেসরকারি বীমা ৭৬টি- সাধারণ বীমা- ৪৫টি ও জীবন বীমা- ৩১টি।
মোট বনভূমির পরিমাণ- ২.৩২ মিলিয়ন হেক্টর।
GDPতে কৃষি খাতের অবদানের হার- ১৩.৬০% ও প্রবৃদ্ধির হার- ৩.৫১%।
GDPতে শিল্প খাতের অবদানের হার- ৩৫.১৪% ও প্রবৃদ্ধির হার- ১৩.০২%।
GDPতে সেবা খাতের অবদান- ৫১.২৬% ও প্রবৃদ্ধির হার- ৬.৫০%।

নিজের সুবিধামত পড়ার জন্য টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eight − 8 =