একাধিক চাকরির পরীক্ষায় বার বার আসা ৭০ টি গুরুত্বপূর্ণ বাক্যসংকোচন
জেষ্ঠ্যর বর্তমানে কনিষ্ঠের বিয়ে — পরিবেদন
যে অন্যের লেখা চুরী করে — কুম্ভিলক
কল্পনার দ্বারা রচিত মূর্তি — ভাবমূর্তি
যে বিষয়ে কোনো বিতর্ক নেই — অবসংবাদী
মোটাও নয়, রোগাও নয়—- দোহারা
যে ভরণ পোষন করে — ভর্তা
বাইরের জগৎ সম্পর্কে যার জ্ঞান নেই — কূপমন্ডূক
শোক দূর হয়েছে যার— বীত শোক
যিনি বিদ্যা লাভ করিয়াছেন — কৃতবিদ্য (সোনলী & জনতা ২০২০)
বহু দেখেছে যে — ভূয়োদর্শী ( আট ব্যাংক ২০১৯)
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি — ইতিহাসবেত্তা (পূবালী ব্যাংক ১৯)
মকমক হলো — ব্যাঙের ডাক (সিনিয়র অফিসার ১৮)
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় — অকালবোধন ( প্রবাসী কল্যান ব্যাংক ১৮)
এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত — একাদিক্রমে (পূবালী ব্যাংক ১৩)
যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে — অবিমৃষ্যকারী (রাকৃউব ১১)
যা লাফিয়ে চলে — প্লবগ (সোনালী ব্যাংক ১০)
যার কিছু নেই– অকিঞ্চন (রুপালী ব্যাংক ২০১০)
সম্পূর্নরুপে বিবেচনা করা হয় নাই এমন — অসমীক্ষিত (রুপালী ২০১০)
বৃষ্টির জল — শীকর
গোপন করার ইচ্ছা — জুগুপ্সা
আজীবন সধবা যে নারী — চিরায়ুস্মতী (তিতাস গ্যাস ২০১১)
যা দীপ্তি পাচ্ছে — দেদীপ্যমান (বিবি এডি ২০১০)
দশ চক্রে ভগবান ভূত — দশ জনের চক্রান্তে ন্যায়কে অন্যায় করা (জনতা ২০১১)
বাঘের চামড়া– কৃত্তি (সিটি ব্যাংক ১১)
যে স্বামীর স্ত্রী প্রবাসে থাকে — প্রোষিতপত্নীক (কৃষি ব্যাংক ১৭)
অনুকরণ করার ইচ্ছা — অনুচিকীর্ষা (রাকৃউবি ১৭)
বিশ্বজনের হিতকর — বিশ্বজনীন (প্রবাসী কল্যান -১৭)
যে নারীর হিংসা নেই — অনসূয়া (বাখরাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন)
টঙ্কার — ধনুকের ধ্বনি (উত্তরা ব্যাংক)
যাকে ভাষায় প্রকাশ করা যায়না — অনির্বচনীয় (উত্তরা ব্যাংক ১৭)
যে ব্যক্তির দুহাত সমানে চলে — সব্যসাচী
যা বিনা যত্নে উৎপন্ন হিয়েছে— অযত্নসম্ভূত
রাজহাসের ডাক — ক্রেকার
দুইয়ের মধ্যে একটি– অন্যতর
যার বসন আলগা– অসংবৃত
চক্রের প্রান্তভাগকে বলা হয়– চক্রধারা
যা প্রমান করা যায় না– অপ্রমেয়
একই সময়ে বর্তমণ — সমসাময়িক
গাছে উঠতে পটু যে — গেছো
গম্ভীর ধ্বনি– মন্দ্র
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক– মুমুক্ষু
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে — প্রত্যুদগমন
রাত্রির শেষভাগ — পররাত্র
যে ব্যক্তি পূর্বজন্মের কথা স্মরণ করতে পারে— জাতিস্মর
যে বস্তি থেকে উৎখাত হয়েছে– উদ্বাস্তু
ঋষির ন্যায় — ঋষিকল্প
কর দান করে যে—- করদ
যে বহু বিষয় জানে— বহুজ্ঞ
দ্বারে থাকে যে— দৌবারিক
কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ — কর্মঠ
যে অননরত কাঁদছে — রোরুদ্যমান
আটপৌরে— যা সব সময় পরার উপযোগী
জয় সূচনা করে এরুপ তিথি — শুভ তিথি
শুভক্ষনে জন্ম যার — ক্ষনজন্মা
হরিণের চামড়া — অজিন
যে জমিতে ফসল জন্মায় না– ঊষর
পাওয়ার ইচ্ছা– ঈপ্সা
বিশ্বজনের হিতকর– বিশ্বজনীন
শোনা যায় এমন — শ্রুতিগ্রাহ্য
অবক্ষ জলে নেমে স্নান– অবগাহন
ভোজন করার ইচ্ছা —-বুভুক্ষা
আপনাকে পন্ডিত মনে করে যে—- পন্ডিতন্মন্য
যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় — মাধুকরী
যা সাধারনের মধ্যে দেখা যায়না — অনন্যসাধারন
শত্রুকে পীড়া দেয় যে — পরন্তপ
ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি — ঋত্বিক
চোখের কোন — অপাঙ্গ
অলংকারের ধ্বনি — শিঞ্জন
সৃষ্টি করার ইচ্ছা — সিসৃক্ষা
খাতা পত্র রাখার ঘর — দপ্তরখানা
আকাশ ও পৃথিবী — ক্রন্দসী
আট বছর বয়সী কন্যা — গৌরী